Little Known Facts About ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া
ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া বহু বাংলাদেশিকে ফিরতে হবে, কারণ কী?১৮ মে ২০২৪
মোর্স কোডের আসল জিনিসটাই হল এর শব্দ, যা অনেকটা ছন্দ তৈরি করে। সেকারণেই এর সাথে সংগীতের অনেক মিল পাওয়া যায়। আর এটা দেখা গেছে যে সংগীতে প্রতিভাসম্পন্ন লোকেরা মোর্স কোড দ্রুত শিখে ফেলতে পারে।
অন্যদিকে মাইক মুলরয় বিবিসিকে বলেন, এটার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে যে যুক্তরাষ্ট্র যেসব স্থাপনায় হামলা করবে, সেখান থেকে ইরানের বিপ্লবী গার্ডের সদস্যদের চলে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
১৯৫৬ সালে রেডিও অ্যামেচারস দেখিয়েছিল যে ম্যাসাচুসেটস থেকে ডেনমার্কে কিছু পাঠানোর জন্য ৭৮ কিলোওয়াট পাওয়ারই যথেষ্ট। যা একটা এলইডি বাতি যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তার দশভাগের এক ভাগ মাত্র। আর অনেকেরই যে সকালটা শুরু হয় কফি মেকারের কফি থেকে সেটিতে এর চেয়ে প্রায় হাজারগুণ বেশি বিদ্যুৎশক্তি লাগে।
ইরানের আর্থিক সামর্থ্যের পেছনে সবচেয়ে বড় যে দিক কাজ করেছে সেটি মূলত এর প্রাকৃতিক সম্পদ। যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালেও বিশ্বে গ্যাসের দ্বিতীয় ও তেলের তৃতীয় বৃহত্তম মজুদ ছিল ইরানের। তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদে যথেষ্ট সমৃদ্ধ ইরান।
মার্কিন সামরিক ড্রোন দিয়ে কী করবে ভারত?
তবে এমকিউ-নাইন বি ড্রোনটিই এইসব সরঞ্জামের মধ্যে সবথেকে উল্লেযোগ্য ও সামরিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
সামরিক বাহিনীর কমান্ডার হওয়ার পর তিনি আরতেশ বাহিনী গঠন করেন যেটিকে আধুনিক এক সশস্ত্র বাহিনীর সূচনা হিসেবে দেখা হয়। তিনি ইরানকে একটি আঞ্চলিক শক্তিতে রূপান্তর করতে চেয়েছিলেন। এজন্য তিনি হাজারো অফিসারকে বিদেশে মিলিটারি একাডেমিতে পাঠিয়েছিলেন, পাশাপাশি নিজ দেশের বাহিনীকে বড় করতে থাকেন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দিতে পশ্চিমা অফিসারও নিয়োগ দেন (সূত্র: দা মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউট)।
যদিও সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ জার্মানিরা সবসময় সবরকম তরঙ্গে আড়ি পেতে থাকতো। মোর্স কোডের ব্যাপারে যারা অবশ্য অজ্ঞ তারা বিষয়টি ধরতে পারতো না, আর মোর্স কোডে বাড়তি কোন নিরাপত্তাও যোগ করা থাকতো না।
“এটা ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর উপর হামলার সক্ষমতা কমিয়ে দেবে,” বিবিসিকে বলেন মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিরক্ষা বিষয়ক সাবেক ডেপুটি অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি মাইক মুলরয়।
এই কৌশলটা আমাদের মস্তিষ্কের ভেতরে সুপ্ত থাকে এবং অসম্পূর্ণ বার্তা উদ্ধারে দারুণভাবে কাজে আসে।
শুধু ক্ষেপণাস্ত্রের দিকে দেখলেও ইরানের স্বল্প ও দূরপাল্লার বিভিন্ন ধরনের মিসাইল রয়েছে। যেমন শাহাব-৩ দুই হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত পাড়ি দিতে সক্ষম, অর্থাৎ ইসরায়েল পার করে মিশর, অন্যদিকে ইউরোপ, রাশিয়া, ভারত বা চীন পর্যন্তও যেতে more info পারে সে ক্ষেপণাস্ত্র।
এমন অনেক কিছুর সমন্বয়ে নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়েই মধ্যপ্রাচ্যের একটি বড় আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে অবস্থান তৈরি করার চেষ্টা করে গেছে ইরান। গড়ে তুলেছে বিস্তৃত এক প্রক্সি নেটওয়ার্ক।
সিরিয়া ও ইরাকে ইরান-সমর্থিত আস্তানায় হামলা চালিয়েছে আমেরিকা ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪